সমকামিতা
আশ্চর্য বিষয় যে কয়েকটা মহল বেশ জোড়ে সোড়েই আমাদের দেশে এই জিনিস্টা অর্থাৎ এই সমকামিতা বা homosexuality কে normal করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে অথচ এটা সুস্পষ্ট হারাম। লুত (আ) এর সম্প্রদায়ের করুন পরিনতি হয়েছিল এই সমকামিতার জন্যই।
তার পর ও কিছু নাম ধারি অথবা বলা যায় ইসলাম কে উত্তরাধিকারি সুত্রে পাওয়া মুসল্মান রা জিজ্ঞাসা করে যে সমকামি যারা তাদের তো জিন গত সমস্যা থাকতে পারে তারা তো আল্লাহর ই সৃষ্টি তোমরা তাদের কিভাবে ত্যগ করো? অথবা এটা বলে তারা তো আমার ক্ষতি করতেসে না তাহলে আমি কেন তাদের বিরুদ্ধে যাব?
তাদের জন্য বলছি,, জিনগত সমস্যা??
কই কেউ যখন কাউকে ধর্সন করে তখন তো এই প্রশ্ন তুলেন না কেউ? অথচ আপনারা যাদের খোদার আসনে বসিয়েছেন (নাউজুবিল্লাহ) সেই আমেরিকার বিজ্ঞানি রা প্রমান করেছে যে মানুষের ধর্ষন করার প্রবণতার জন্য তার ২৮% জ্বিন দায়ি।
কই কোনো ধর্ষক কে তো বলতে শুনলাম না যে আপনার এ প্রবনতার জন্য আপনার জ্বিন দায়ি তাই আপনার কোনো দোষ নেই যা করতেছেন চালিয়ে যান।
কই কোনো সিরিয়াল কিলার কে তো বলতে শুনিনি যে আপনার এই সিরিয়াল কিলিং এর মানসিকতার জন্য আপনার জ্বিন দায়ি সুতরাং আপনার কোনো দোশ নেই আপনি চালিয়ে যান কোনো পাগল কে তো বলতে শুনিনি যে এটা আপনার জ্বিনগত সমসস্যা সুতরাং আপনি পাগলামি করে যান।এগুলা কেউ বলে না অথচ সবাই খালি খুজে কি কারনে এমন হয় কেন হয় এটা কি মানসিক রোগ কি না ইত্যাদি ইত্যাদি।
অথচ, সমকামিতাকে ১৯৭৩ সালে মানসিক রোগের চার্ট থেকে বাদ দিয়েছে American Psychiatrist Association (APA) সংস্থাটি।
কিয়ামতের পুর্বের একটি আলামত হলো, কিয়ামত পুর্ববর্তি সময়ে হালাল কে হারাম করা হবে হারাম কে হালাল করা হবে।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লা আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন (আমিন)
(উল্লেখ্য সকল ইনফরমেশন সামসুল আরেফিন ভাই এর একটি ভিডিও থেকে নেয়া)